পরে খোকসা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা রিপন বিশ্বাস ঘটনাস্থলে গিয়ে পরিস্থিতি শান্ত করার চেষ্টা করেন। এ সময় পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণের বাইরে গেলে আবারও শুরু হয় ধাওয়া পাল্টা ধাওয়া ও ইটপাটকেল নিক্ষেপ। পরে পেছন থেকে হামলাকারীরা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার গাড়িতে হামলা চালায়।
তবে, এ বিষয়ে উপজেলা চেয়ারম্যান প্রার্থীদের মধ্যে পরস্পর বিরোধী বক্তব্য পাওয়া যায়। স্বতন্ত্র প্রার্থী মোতাহার হোসেন জানান, সন্ধ্যায় আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থীর কর্মী সমর্থকরা তার এক কর্মীকে মারধর করে। এতে উত্তেজনা সৃষ্টি হয়। তার লোকজন কোনো সংঘর্ষে জড়াননি।
অন্যদিকে, আওয়ামী লীগ মনোনীত চেয়ারম্যান প্রার্থী বাবুল আক্তার তার কর্মী সমর্থকদের বিরুদ্ধে হামলার অভিযোগ অস্বীকার করেন। উল্টো প্রতিপক্ষের হামলায় তার তিন কর্মী আহত হয়েছেন বলে দাবি করেন।
এ বিষয়ে খোকসা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা রিপন বিশ্বাস বলেন, ‘হামলাকারীরা পেছন থেকে হঠাৎ হামলা চালায়। এতে গাড়ি ক্ষতিগ্রস্ত হলেও আমি ঠিক আছি। এ ছাড়া হামলায় এক পুলিশ সদস্য আহত হন।’
খোকসা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) সৈয়দ আশিকুর রহমান ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে বলেন, ‘উপজেলা নির্বাচনকে কেন্দ্র করে এই ঘটনা ঘটেছে।’