২৬. শাহ এ এম এস কিবরিয়া, ১৯৯৬-৯৭, ২৮ জুলাই ১৯৯৬
রাজস্ব আয় ১৭,১২০ কোটি টাকা, ব্যয় ১২,১০৩ কোটি টাকা, উদ্বৃত্ত ৫,০১৭ কোটি টাকা, এডিপি ১২,৫০০ কোটি টাকা।
বাজেটে পাঁচ বছরের মধ্যে ৭ শতাংশ প্রবৃদ্ধি অর্জন এবং ১০ বছরের মধ্যে দারিদ্র্য বিমোচনের জাতীয় লক্ষ্য নির্ধারণ করা হয়।
২৭. শাহ এ এম এস কিবরিয়া, ১৯৯৭-৯৮, ১২ জুন ১৯৯৭
রাজস্ব আয় ১৯,৬২৪ কোটি টাকা, ব্যয় ১৪,৫৪৪ কোটি টাকা, উদ্বৃত্ত ৫,০৮০ কোটি টাকা ও এডিপি ১২,৮০০ কোটি।
দেশে প্রথমবারের মতো সামাজিক নিরাপত্তা কর্মসূচি চালু করা হয়, বয়স্ক ভাতা দিতে ৫০ কোটি টাকা বরাদ্দ।
২৮. শাহ এ এম এস কিবরিয়া, ১৯৯৮-৯৯ অর্থবছর, ১১ জুন ১৯৯৮
রাজস্ব আয় ২০,৭৭৬ কোটি টাকা, ব্যয় ১৫,৯৩৭ কোটি টাকা, উদ্বৃত্ত ৪,৮৪৯ কোটি টাকা, এডিপি ১৩,৬০০ কোটি টাকা।
মোট ব্যয় ৩১,৫৭১ কোটি টাকা।
শিল্প খাতে ও শেয়ারবাজারে কালোটাকা বিনিয়োগের সুবিধা দেওয়া হয়। এ জন্য কর দিতে হয় সাড়ে ৭ শতাংশ।
২৯. শাহ এ এম এস কিবরিয়া, ১৯৯৯-২০০০ অর্থবছর, ১০ জুন ১৯৯৯
রাজস্ব আয় ২৪,১৫১ কোটি টাকা, ব্যয় ১৭,৮০০ কোটি টাকা, উদ্বৃত্ত ৬,৩৫১ কোটি টাকা, এডিপি ১৫,৫০০ কোটি টাকা।
মোট ব্যয় ৩৬,১৭৮ কোটি টাকা।
অভিনব কিছু উপায়ে কালোটাকা সাদা করার সুযোগ। বিলাসবহুল গাড়ি কিনে ৫ শতাংশ কর দিলেই কোনো প্রশ্ন নয়।
৩০. শাহ এ এম এস কিবরিয়া, ২০০০-০১ অর্থবছর, ৮ জুন ২০০০
রাজস্ব আয় ২৪,১৯৮ কোটি টাকা, ব্যয় ১৯,৬৩৩ কোটি টাকা, এডিপি ১৭,৫০০ কোটি টাকা।
মোট ব্যয় ৪১,০৫৯ কোটি টাকা।
সফটওয়্যার শিল্প, কৃষিপণ্য ও খাদ্য প্রক্রিয়াকরণ শিল্পের জন্য ১০০ কোটি টাকার সমমূলধনি উন্নয়ন তহবিল গঠন, আবারও কালোটাকা সাদা করার সুযোগ দেওয়া হয়।
৩১. শাহ এ এম এস কিবরিয়া, ২০০১-০২ অর্থবছর, ৭ জুন ২০০১
রাজস্ব আয় ২৭,২৩৯ কোটি টাকা, ব্যয় ২২,০৩৮ কোটি টাকা, এডিপি ১৯,০০০ কোটি টাকা।
মোট ব্যয় ৪৩,৩৬৩ কোটি টাকা।
শুল্কায়নে প্রাক্-জাহাজীকরণ পরিদর্শন (পিএসআই) তিন বছরের জন্য বাধ্যতামূলক রাখা হয় এবং লাভ বা লোকসান যা-ই হোক, কর রিটার্ন বাধ্যতামূলক করা হয়।