নিষেধাজ্ঞার পরও আতশবাজি ও ফানুসে নতুন বছর উদযাপন করা হয়েছে। রবিবার (৩১ ডিসেম্বর) দিবাগত রাত ১২টা বাজতেই রাজধানীর প্রায় সব এলাকায় আতশবাজি ও ফানুস ওড়াতে দেখা গেছে। রাজধানীর কামরাঙ্গীরচরে বাসার ছাদে ফানুস উড়াতে গিয়ে তিনজন দগ্ধ হয়েছেন। তাদেরকে শেখ হাসিনা বার্ন ইনস্টিটিউটে ভর্তি করা হয়েছে।
এদিকে, ঢাকা মহানগর পুলিশ (ডিএমপি) কমিশনার হাবিবুর রহমান ক্ষমতাবলে থার্টি ফার্স্ট নাইট উৎসবমুখর ও নিরাপদ পরিবেশে সম্পন্ন করার লক্ষ্যে বেশকিছু নির্দেশনা দেন। এরমধ্যে ছিল অনির্দিষ্টকালের জন্য সব ধরনের আতশবাজি, পটকা ফুটানো, ফানুস ওড়ানো এবং মশাল মিছিল নিষিদ্ধ। কিন্তু রাতের অন্ধকার হারিয়ে গেছে উচ্ছ্বাসে। আকাশে জ্বলতে দেখা যায় রঙিন বর্নিল আলো। কেউ উড়িয়েছেন ফানুস, কেউবা আতশবাজি। পুরাতনের গ্লানি ভুলে ২০২৪ ইংরেজি নতুন বছর বরণ করে নিতে এই আয়োজন চলে রাজধানীজুড়ে।
থার্টি-ফাস্ট নাইট ঘিরে এদিন রাজধানীর ছাদগুলো হয়ে ওঠে মানুষের উচ্ছ্বাস ও আনন্দের জায়গা। ফানুস আর আতশবাজির আলোয় বর্ণিল হয়ে ওঠে আকাশ। গানের তালে তালে নেচে-গেয়ে দিনটি বরণ করেন রাজধানীবাসী। সবার প্রত্যাশা, নতুন বছরে পৃথিবীতে ফিরে আসুক শান্তি, বন্ধ হোক যুদ্ধ।
এদিন থার্টি ফার্স্ট ঘিরে আগে থেকেই রাজধানীজুড়ে নেয়া হয় কঠোর নিরাপত্তা ব্যবস্থা। টহল পুলিশসহ প্রস্তুত রাখা হয় ডগ স্কোয়াডও।