হাবিবুন্নেছার আশা, নবাবকে বিক্রি করবেন ৯ লাখ টাকায়। শুধু তা–ই নয়, এ বছর ঈদুল আজহায় বিক্রি করার জন্য তাঁর খামারে এমন ১৬টি গরু প্রস্তুত করা হয়েছে।
শরীয়তপুর জেলা প্রাণিসম্পদ কর্মকর্তা সুবোধ চন্দ্র দাস বলেন, গবাদিপশুর খামার করে অনেকেই এখন সফল। নড়িয়ার কলেজছাত্রী হাবিবুন্নেছা খামার করে সফল হয়েছেন। জেলায় ৮ হাজার ৫০০ পরিবার গবাদিপশু পালনের সঙ্গে যুক্ত। এর মধ্যে বড় খামারি রয়েছেন ৫০০–এর মতো। তাঁরা কোরবানির জন্য ৪৫ হাজার গবাদিপশু প্রস্তুত করছেন।